Warning: sprintf(): Too few arguments in /home/agroview/public_html/wp-content/themes/localnews/inc/breadcrumb-trail/breadcrumbs.php on line 252

Warning: sprintf(): Too few arguments in /home/agroview/public_html/wp-content/themes/localnews/inc/breadcrumb-trail/breadcrumbs.php on line 252

Warning: sprintf(): Too few arguments in /home/agroview/public_html/wp-content/themes/localnews/inc/breadcrumb-trail/breadcrumbs.php on line 252

Warning: sprintf(): Too few arguments in /home/agroview/public_html/wp-content/themes/localnews/inc/breadcrumb-trail/breadcrumbs.php on line 252

Warning: sprintf(): Too few arguments in /home/agroview/public_html/wp-content/themes/localnews/inc/breadcrumb-trail/breadcrumbs.php on line 252

ছাদ বাগানীদের জন্য বিন্দু লাউ চাষ একটি জনপ্রিয় কৃষি হতে পারে।

থাইল্যান্ডের বিন্দু লাউ বাংলাদেশের একটি জনপ্রীয় সব্জি। থাইল্যান্ডে একে NAM TAO KLOM বলে।

কখন চাষ করতে হয়?

এটি উচ্চ তাপমাত্রা এবং আদ্রতা সহনশীল বলে বিভিন্ন ঋতুতে চাষ কর যায়। তবে জানুয়ারী থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চাষ করার উপযুক্ত সময়।

বিন্দু লাউয়ের বৈশিষ্ট

  • সাধাররণত ৫০০ গ্রাম থেকে ১ কেজি পরিমান ওজন হয়।
  • দোআশ এবং বেলে মাটি ফলনের জন্য বেশী উপযোগী।
  • এক মাস পার হলে গাছে ফলন আসা শুরু করে।
  • ফলের রং হালকা সবুজ।
  • ফলের স্বাদ কিছুটা মিষ্ট।
  • ফলের আকার গোলাকার অনেকটা ছোট কন্টেনারের মত।

 

আমাদের দেশে ছাদবাগানের জন্য বিশেষ উপযোগী।

আমাদের দেশে শহরে ছাদ বাগানের জন্য এই ফসল অত্যন্ত উপযোগী। কারন এর জন্য কোন বড় মাচার প্রয়োজন হয় না। যেহেতু লাউয়ের আকার ছোট এবং গোলাকার সেকারনে ছোট মাচা যথেষ্ট। শহুরে ছাদ বাগানে বাগানীরা কীটনাশক দিতে চায় না। ফলে তাদের জন্য  এই বিন্দু লাউ উপযোগী কারন এতে কীট পতঙ্গ এবং রোগ আক্রমন কম হয়। মোটামুটি বলা যায় প্রায় সারাবছর  এ ফসলের ফলন পাওয়া যা শহুরে বাগানীদের জন্য একটি খুশীর খবর, তাতে কোন সন্দেহ নাই।

কি ভাবে ছাদ বাগানের টব তৈরী করতে হবে ধারাবহিক ভাবে নিচে দেয়া হলো  ;

  • প্রথমে 20 লিটার ড্রাম অথবা 14” মাটির টব নিতে হবে।
  • মাটির টবের নিচে 8-10 টি ফুটো করতে হবে যেন পানি সহজে বেড় হতে পারে।
  • অতপর টবের নিচে 1” পাথর বা খোয়া দিয়ে ভরাট করে 2” বালি দিয়ে ভরাট করতে হবে।
  • তারপর টবের উপরে 1 “ খালি রেখে বাকিটা 50% বাগান মাটি+50% কম্পোস্ট সার অথবা ভার্মি কম্পোষ্ট দিয়ে ভালো ভাবে মিশ্রিত করে টব পূর্ণ করতে হবে।
  • অতপর চারা লাগিয়ে চারপাশটা বাশের কঞ্চি দিয়ে দিতে হবে যেন প্রাথমিক ভাবে বেয়ে উঠতে পারে।
  • এরপর নতুন লাগানো চারাটি একদিন ছায়ায় রাখতে হবে যেন রোদে ঢলে না পরে।
  • ধিরে ধিরে গাছ বড় হবে এবং রশি বেধে মাচায় উঠিয়ে দিতে হবে।
  • কিট পতঙ্গে আক্রান্ত হলে জৈব সার ব্যাবহার করতে হবে।

মাছ মাংস ধোয়া পানি গাছের সারের একটি ম্যাজিকাল সোর্স :

মাছ-মাংস ধোয়া পানি মাঝে মধ্যে দিলে উপকার পাওয়া যায়। এ ছাড়াও প্রতিদিন সকাল-বিকালে পানি দিতে হবে। কারণ ছাদের গাছে পানি একটু বেশি প্রয়োজন হয়। মাঝে মাঝে গাছে মাছ মাংস ধোয়া পানি দিতে হবে। মাছ-মাংস ধোয়া পানিতে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, এবং পটাশিয়াম থাকে, যা গাছের সবুজ পাতার বৃদ্ধি, প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি অর্থাত ফুল ও ফল ধারণে সাহায্য করে। এই পানি গাছের জন্য জৈব সারের একট প্রকৃষ্ট সোর্স হিসাবে হিসেবে কাজ করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *